1. abir@gmail.com : abir ahmed : abir ahmed
  2. live@jansnews.com : news online : news online
  3. info@jansnews.com : Jans News :
বুধবার, ০৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ০২:০১ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
চট্টগ্রামের মিরসরাই অলিনগর সীমান্ত দিয়ে অবৈধভাবে ভারতে যাওয়ার সময় একজন দ্বৈত নাগরিককে (বাংলাদেশ/ভারত) আটক করেছে বিজিবি আজ ২৭ নভেম্বর ২০২৪ ঢাকার ধানমন্ডিতে অবস্থিত আলিয়স ফ্রসেঁজ ক্যাম্পাসে, অনুষ্ঠিত হচ্ছে ৫ দিন ব্যাপী “নিরাময়ের ঐকতান” শিরনামে বাংলার ঐতিহ্যবাহী বাদ্যযন্ত্র নিয়ে ভিন্ন ধারার প্রদর্শনী। গতকাল ২৫ নভেম্বর ২০২৪ ঢাকার ধানমন্ডিতে অবস্থিত আলিয়স ফ্রসেঁজ ক্যাম্পাসে, শুরু হলো নিরাময়ের ঐকতান শিরনামে বাংলার ঐতিহ্যবাহী বাদ্যযন্ত্র নিয়ে ভিন্ন ধারার প্রদর্শনী। জলসিঁড়ি রানবাংলা হাফ ম্যারাথন ২০২৪ অনুষ্ঠিত হবে আগামী ৩০ শে নভেম্বর ভোর ৬ টায়। ঢাকাস্থ শাহরাস্তি-হাজিগঞ্জের বিএনপির নেতাকর্মীদের চায়ের আড্ডা অনুষ্ঠান ঝিনাইদহের মহেশপুর সীমান্ত থেকে ৫.৪৭৮ কেজি ওজনের ৪৬টি স্বর্ণের বারসহ ২ জনকে আটক করেছে বিজিবি। হবিগঞ্জের মাধবপুরে অভিযান চালিয়ে ৩ কোটি টাকার ভারতীয় চোরাইপণ্য জব্দ করেছে বিজিবি, সিলেট ও সুনামগঞ্জ সীমান্ত থেকে ২ কোটি ৩৭ লক্ষ টাকার ভারতীয় চোরাইপণ্য জব্দ করেছে বিজিবি রাঙামাটির দূর্গম পার্বত্য সীমান্তবর্তী পুন্নমনিছড়া পাড়ায় বিজিবি উদ্যোগে নির্মিত স্কুল ঘরের উদ্বোধন ও শিক্ষা উপকরণ বিতরণ চাকরিচ্যুত করায় প্রতিবাদে এবং সকল ন্যায্য টাকা ফেরত এর দাবিতে আজ প্রতিবাদ সংবাদ সম্মেলন করেন প্রকল্পের সকল কর্মকর্তা কর্মচারীবৃন্দ।

যে লিখাটি ১লা আগষ্ট ২০২৪ এ উত্তরা, টংগী, গাজীপুর এলাকায় ঝড় তুলেছিল,আমি সোহান বলছি।

মো: মফিজুল
  • প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ২২ আগস্ট, ২০২৪

ঢাকা ২১ আগষ্ট ২০২৪

যে লিখাটি ১লা আগষ্ট ২০২৪এ উত্তরা, টংগী, গাজীপুর এলাকায় ঝড় তুলেছিল, তা হুবুহু তুলে ধরা হলো।

আমি সোহান, আমি একজন মুসলমান। আমি বাংলাদেশের একজন নাগরিক। আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্সের ছাত্র। আমি অন্য সকল ধর্মকে সম্মান করি। আমি কোন এক্টিভ ষ্টুডেন্ট পলিটিক্সের সাথে জড়িত না। আমি বাংলাদেশের স্বাধীনতার সত্যকে অনুধাবন করি। ক্র্যাক প্লাটুন, অপারেশন জ্যাকপটসহ অন্যান্য ঘটনা আমাকে উদ্দেলিত করে। যেকোন মতাদর্শ আমারমত তথ্য উপাত্ত জোগাড় করে বিশ্লেশন ও চিন্তা করতে ভালোবাসি।

আমার যখন ৭ বছর বয়স তখন শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগ দ্বিতীয়বার সরকারে এসেছিল। আমার আপন বড় ভাই ও বড় চাচাতো বোন প্রথমবার ভোটার হয়ে আরও কোটি নুতন ভোটারদের মত নৌকায় ভোট দিয়েছিল।

আমরা স্কুল ও কলেজে আওয়ামী পন্থায় স্বাধীনতা উপলব্ধি করেছি এবং বিশ্বাসও করেছি। তাহলে আমরা এই প্রজন্ম আজকে কেন এই আওয়ামী লীগ সরকারের বিরোধিতা করছি? শেখ হাসিনা আপনি কি শুনছেননননন?

হাসিনা, আমরা কেন এখন বিশ্বাস করি যে আপনি আর আপনার দলই দেশের ফরমালিন রাজাকার। রাজাকার মানে হলো যে গোষ্টি দেশের সার্বভৌমত্ব, অখন্ডতা, অর্থনীতি, আইনের শাসন, সমাজের অগ্রসরতা, ইত্যাদি ধ্বংস করে। এখন আপনি আমাদেরকে যে রাজাকার বললেন তা তো আমরা সাদরে গ্রহন করে ফেললাম। কিন্তু আমরা আপনাকে এই বিশেষনকে ফেরত দিবার জন্য তো শপথ করে ফেলেছি। আপনাকে আমরা এটা ফেরত দিবোই দিবো ইনশাল্লাহ।

আমরা নাকি রাজনীতি বুজি না বা আমরা দেশকে নিয়ে চিম্তা করি না বলে যেসব বয়স্ক রাজনীতিবিদরা এতদিন বলাবলি করছিল, সেই আমরাই তো তাদের দেখিয়ে দিচ্ছি যে একটা ফ্যাসিষ্ট স্বৈরাচারী সরকারের বিরুদ্ধে কিভাবে আন্দোলন করতে হয়, তাই না? আমরা এই প্রজন্মের তরুন-তরুনীরাই এবার প্রমানিত করছি যে আমরাই আমাদের দেশের ভবিষ্যত এবং আমরা সবাই এই সত্যিটা জানি। তার উপর আছে আমাদের সম্মানিত প্রবাসী জনশক্তি বা রেমিটেন্স যোদ্ধাগণ।

হাসিনা তো অনেক মেগা মেগা উন্নয়ন করেছে কিন্তু তার অন্তরালে কি হয়েছে তা আমরা তো এখন ফুচকি দিয়ে দেখে ফেলেছি। এখন বুজার পালা আর হিসাবের পালা। জ্বালাও পোড়াও আমরা করি না। আমরা আগে আঘাত নেই তারপর তা প্রতিহিত করছি। আমরা সবাই নেতা, আমরা সবাই যোদ্ধা। আমাদের নিজেদেরকে সংঘঠিত করতে আর সিদ্ধান্ত নিতে কোন জায়গায় গিয়ে ধরণা দিতে হয় না।

আমি এখন ২২ বছরের যুবক। আমাকে আর ঘুম পাড়ানোর ছড়া বলে ভুলানো যাবে না। হাসিনা আপনাকে বলছি – আমাদের দাবীকে তো আপনি আপনার সরকারেরও দাবী বলেছেন। কিন্তু আপনার পরিবার ও সরকারের বিভিন্ন দুর্নীতি ঢাকার জন্য এই কোটা সংস্কারের দাবীকে আদালতে মাধ্যমে একটা কুটচালের বৈরী তৈরী করেছিলেন। আমাদের এই কোটা সংস্কারের দাবীকে আপনি ভিন্নখাতে প্রভাবিত করার জন্য একটার পর একটা যেসব চাল চেলেছেন তা আমরা চট করেই এবার বুজে যাই। আপনার চাটুবাজদের নিয়ে সংবাদ সম্মেলন করার সময় আমাদেরকে রাজাকার বলে গালি দেয়া, পরে বিভিন্ন অজুহাত ও কান্নাকাটি করার মত ভন্ডামী আমরা খুব সহজে ধরে ফেলি। আমরা আপনাকে শুধরানোর জন্য যথেষ্ট সময় দিয়েছিলাম। সর্বশেষে ক্ষমা চাওয়ারও শেষ সুযোগ দিয়েছিলাম। কিন্তু আপনি একটার পর একটা প্রতারনা ও প্রতারনার আশ্রয়ে যেসব বক্তব্য ও ব্যাখ্যা দিয়েছেন, আমরা ধৈর্যের সাথে সেগুলো মোকাবেলা করেছি এবং অপেক্ষা করেছি কখন আপনি আমাদের মা-বাবার কাছে প্রমান করবেন যখন উনারা আমাদেরকে দেশ রক্ষা করার জন্য রাজপথে যেতে বলবে।

এখন আপনি এতিমবেশে শত কান্নাকাটি করে মাফ চাইলেও আপনাকে আর ক্ষমা করা হবে না কারন আপনি সময়মত তো কাজটি করেননি তদুপর আপনি আমাদের হত্যা, গুম, রক্তাক্ত করেছেন। ক্ষমতালিপ্সু ও জুলুমকারী হিসাবে নিজেকে (১৪ শরীক দল, নিজের দল ও সরকার) প্রতিষ্ঠিত করেছেন।

আপনার আওয়ামী লীগের অংগ সংগঠন কোমলমতী শিক্ষার্থীদের নিয়ে গড়া ছাত্রলীগ গেল কৈ? আপনার আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক কাউয়া কাদের কিভাবে বলে যে আমাদের দমানোর জন্য ছাত্রলীগই যথেষ্ট? আপনারা কি দেশের সরকার পরিচালনা করেন নাকি দেশে মাস্তানী-রংবাজী করেন? নাকি দেশবাসীর সাথে রঙ্গতামাশা করেন? আপনি ইডেন কলেজে পড়ার সময় না কি ছাত্রলীগ করতেন? তো আপনার ছাত্রলীগের এই দুরাবস্থা কেন? পুলিশের লেজ ছাড়া তো রাস্তায় আসে না, কেন? পুলিশ কি আপনার জমিদারীর প্রজা, নাকি দেশের আইন শৃঙ্খলা বাহিনী? নাকি সকল পুলিশ মানেই ছাত্রলীগ-যুবলীগ কিন্তু সকল ছাত্রলীগ ও যুবলীগ মানেই পুলিশ না। আমরা আপনাদের সব লীগের মাস্তানী, রংবাজী ও রঙ্গতামাশা এবার পস্চাত দিকে যে ছিদ্র আছে না তার ভিতরে দিয়ে আস্তো ভরে দিবো। ছা.,যু., কৃ.., আ ….. লীগ সবগুলো একবারে ভরে দেবানি।

শুক্রবার (২রা আগষ্ট ২০২৪) থেকেই এই ফ্যাসিষ্ট সরকারের হাত থেকে দেশ উদ্ধার করার একদফা (নয় দফার সময় শেষ) – হাসিনার সরকারের পদত্যাগ চাই। হাসিনা হয় ৪৮ ঘন্টার মধ্যে পুরো সরকার নিয়ে পদত্যাগ করবি না হলে তোদের গিলে খাবো। তারপর আমাদের নুতন সুর্যদোয়ে যে সরকার আসবে উনারা আমাদের সকল দফার সমাধান করবেন। আর যদি তারাও তেড়ীবেড়ী করে তাহলে তাদেরও গিলে খাবো। আমরাই আমাদের দেশ গড়বো, সকল বৈষম্যের অবসান ঘটাবো এবং সঠিক গণতন্ত্রের চর্চা বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠিত করবো।

ছি ছি হাসিনা, তুই না বঙ্গবন্ধুর ওঁরসজাত সন্তান। তোর কি লাজ-লজ্জা বলে কিছুই নাই? তুই কি এই দেশকে তোর পৈত্রিক সম্পত্তি মনে করিস নাকি? তোর যে অধিকার আমাদের সবারও একই অধিকার। তোর শাসন আমলে তুই আমাদের কত ভাই-বোনদের বাবা-মা-ভাই-বোনদের হত্যা করেছিস? তুই যখন তোর স্বজন হারানোর বেদনার কথা বলে চোখের পানি ফেলিস (তোর চোখের পানি তো ৪৯ বছর ধরে শেষ হয় না রে হাসিনা), তখন তুই যাদের হত্যা, গুম করেছিস তাঁদের কথা মনে হয় না? যদি হয় তাহলে তোর লজ্জা হয় না এই অভিনয় করতে? আর কত ভন্ডামী করবি রে হাসিনা? বাংলাদেশ আমাদের সবার, কথাটা শুনে রাখ, হাসিনা।

বঙ্গবন্ধু যদি জাতির জনক হন তাহলে আমরা সবাইতো উনার সন্তান। তাহলে তুই কেন তাঁর কন্যা হয়ে তোর বাপ-চাচা- ভাই-বোনদের হত্যা করলি এই ১৫ বছর ধরে? বঙ্গবন্ধুকে চিরকালের জন্য তুইই তো মনে হয় সমাধি করবি বলে মনে হচ্ছে রে, হাসিনা।

শেখ রেহানা বেগম, আপনার একমাত্র জীবিত বোন তো আপনার বাপকে চিরকালের জন্য মুছে দিতে
যাচ্ছে, আপনার বাপকি কি হাসিনার একার? আপনার ত্যাজ কৈই? নাকি আপনিও একই পথের সাধক?

হাসিনা, আমার বোনেরা কেন তোর ছাত্রলীগের দ্বারা প্রহারিত হলো, লান্ছিত হলো? কেন তুই একজন নারী হয়ে, সরকারের সর্বোচ্চ জায়গা থেকে, লান্ছিত ছাত্রীদের কাছ থেকে শুনলি না যে এই ঘটনাগুলো কে ঘটিয়েছে? তুই তো একজন দাদী, নানী, মা ও নারী, নাকি এগুলো এখন আর তোর আবেগের মধ্যে নাই? তুই না বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রি? আমরা ঢাকা ও অন্য পাবলিক, প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীরা কি তোকে ভোট দিয়ে নির্বাচিত করি নাই? কেন একজন নারী হয়ে তুই বাংলাদেশের ছাত্রীদের নিরাপত্তা দিতে পারলি না তোর হায়ানা বাহিনীর হাত থেকে? কেন তোর কাউয়া কাদের বলে না যে ছাত্রলীগই বাংলাদেশের ছাত্রীদের নিরাপত্তার জন্য যথেষ্ট? SSF দিয়ে নিজে নিরাপদ হয়ে নিজেকে নিরাপদ মনে করিস না কি রে হাসিনা? গণধাওয়া যখন দেবানি তখন বুজবানি।

হাসিনা, তুই না বঙ্গবন্ধুর কন্যা ও আওয়ামী লীগের সভানেত্রী, তাহলে সাহস করে রাস্তায় আয় জনগণের কাতারে। তুই না দেশের উন্নয়নের জন্য, দেশের মানুষের জন্য, বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন বাস্তবায়নের জন্য রাজনীতি করিস? স্বচক্ষে এসে দেখে যা এ দেশের মানুষ এখন তোকে কি বলে আর কিভাবে সম্মান করে, আরও দেখে যা যে তোর দলের কয়জন মানুষ তোকে রক্ষা করার জন্য এগিয়ে আসে? যারা গত ১৫ বছর তোরে কত কত উপাধী দিয়েছে, তারা কেউ আসবে কি না, দেখে যা? থু থু হাসিনা, তোর এসব সাংগ্যপাংগ্যরা তোকেই সব দোষের জন্য দোষী করবে, তুই কি বুজিস? তুই হাসিনা কখনই আসবি না কারন তুই জানিস যে তোর পরিনতি গাদ্দাফীর মতই হবে। থুক্কু, হাসিনা তো বীর সাহসী এবং পালায় না।

হায়রে হাসিনা, ক্ষমতা ও লোভের রাজনীতি করতে করতে কখন যে স্বৈরাচারী হয়ে গেছিস নিজেই হয়তো বুজিস নাই। দেশের জনগণকে টুকরা টুকরা করে বিভক্ত করতে তুই দ্বিতীয়বারও চিন্তা করিস না আবার বলিস – তুই এদেশের উন্নয়ন করে দেশকে কোথায় নিয়ে এসেছিস। একবুলি আর কতবার আওড়াবিরে হাসিনা। আমরা তোকে ক্ষমা চাওয়ার জন্য কয়েকবার সুযোগ দিয়েছিলাম কিন্ত আর না। তোকে আমরা পালিয়ে যেতে দিবো না। আর যদি পালাসও আমরা তোকে ধরে এনে এই দেশেই তোর বানানো বিশেষ ট্রাইবুনালে তোর বিচার করবো।

তোর আর তোর সরকারের পতন না হওয়া পর্যন্ত আমি রাস্তা ছেড়ে ঘরে ফেরত যাবো না। আমি যদি শেষ পর্যন্ত একাই হয়ে যাই তাহলে আমৃত্যু অণশন করে যাবো তোর আর তোর সরকারের বিরুদ্ধে।

মাথায় যখন আমি লাল কাপড় বেধেছি তখনই আমি প্রতিজ্ঞা করেছি যে আমার রক্ত ঝড়লেও, আমার জীবন গেলেও আমি আর ভয় পাবো না। তোর সরকারের যদি সাহস থাকে তাহলে বাংলাদেশের সব স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় খুলে দে হারামজাদী। সাহস থাকে তো জরুরী অবস্থা ঘোষনা কর। আমাদের ভয়ের দিন শেষ। তোর কার্ফুই তোর পতন ডেকে আনবে। তোর পুলিশই তোকে গিলে খাবে। তোর নিপুনের সেলিম, পটকা নানক, ইনু-মেনন, কাউয়া কাদের, চলে যায় না – বন্ধ হয়ে যাওয়া পলক, ভালশুন আনিসুল, কুম্ভপটাশ আরাফাত, তেল-গ্যাস বীপু, জোলা শাহরিয়ার, হাটুওয়ালা তারিক সিদ্দিকী, চোর সালমান, পুলিশ কামাল এবং গংরাই তোকে সব দোষের দোষী সাজাবে।

হাসিনা রে হাসিনা, পালাবি না – পালাবি না।

আমার বাংলাদেশ, আমি তোমায় ভালবাসি।

আল্লাহ আমাদেরকে রহমত ও নিয়ামত দান করবেন।

আমাদের যেসব ভাই-বোন-জনতা এই আন্দোলনে নিহত হয়েছেন আল্লাহ সুবহানাতালা উনাদের শহীদের মর্যাদা দান করবেন।

ঢাকার উত্তরা ৪ নম্বর সেক্টর থেকে ১লা আগষ্ট ২০২৪-এ আমিই সেই সোহান যা প্রথম লাইনে বলেছি।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১১২১৩১৪১৫
১৬১৭১৮১৯২০২১২২
২৩২৪২৫২৬২৭২৮২৯
৩০৩১  
© সমস্ত অধিকার সংরক্ষিত